1. ajkerfaridpur2020@gmail.com : Monirul Islam Titu : Monirul Islam Titu
  2. jmitsolution24@gmail.com : support :
  3. titunews@gmail.com : Monirul Islam Titu : Monirul Islam Titu
সালথায় জমি ভাগাভাগি নিয়ে সন্তানের হাতে বাবা খুন
সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ০২:০৯ অপরাহ্ন
নোটিশ বোর্ড :
আজকের ফরিদপুর নিউজ পোর্টালে আপনাদের স্বাগতম । করোনার এই মহামারীকালে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। সচেতনে সুস্থ থাকুন।

সালথায় জমি ভাগাভাগি নিয়ে সন্তানের হাতে বাবা খুন

  • Update Time : শনিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২২
  • ৪১০ জন পঠিত
সালথায় জমি ভাগাভাগি নিয়ে সন্তানের হাতে বাবা খুন
সালথায় জমি ভাগাভাগি নিয়ে সন্তানের হাতে বাবা খুন

মনির মোল্যা, সালথা : ফরিদপুরের সালথায় সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে স্ত্রী, দুই মেয়ে, মেয়ের জামাই ও ছেলের হাতে খালেক সর্দার (৫৫) নামের এক কৃষক নিহত হয়েছেন। শনিবার (২৯ অক্টোবর) সকালে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। উপজেলার আটঘর ইউনিয়নের দক্ষিন আটঘর গ্রামের মৃত মজিদ সর্দারের ছেলে খালেক সর্দার। তিন মেয়ে ও এক ছেলের জনক তিনি। পুলিশ ও স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, জমিজমা ভাগাভাগি নিয়ে গত ১৪ অক্টোবর রাতে খালেক সর্দারের সাথে তার স্ত্রী আম্বিয়া বেগম, মেয়ে রুনা আক্তার, সাবানা আক্তার ও তার স্বামী রিয়াজুল এবং ছেলে সাব্বির সর্দারের ঝগড়া বাধে। তাদের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় খালেক সর্দারকে বেধড়ক মারপিট করে তারা।

এতে খালেক সর্দার মারাত্মক আহত হন। আহতবস্থায় তাকে ফরিদপুর একটি হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে তার অবস্থা আরো খারাপ হওয়ায় ২৫ অক্টোবর ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। শনিবার সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। নিহতের বড় ভাই মালেক সর্দার বলেন, জমির জন্য আমার ভাইকে রাতে বউ ছেলে-মেয়েরা বেধড়কভাবে মারপিট করে গোপনে হাসপাতালে ভর্তি করে। শনিবার হাসপাতালে মারা যাওয়ার পর আমার ভাইয়ের লাশ এ্যাম্বুলেন্সে করে বাড়ি এনে কাউকে না জানিয়ে গোপনে দাফন করার পায়তারা করলে বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়। পুলিশ খবর পেয়ে ততক্ষণিক ঘটনাস্থলে এসে ওদেরকে ধরে নিয়ে যায়।

সালথা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ শেখ সাদিক বলেন, জমিজমা ভাগাভাগি নিয়ে স্ত্রী ও সন্তানরা গত ১৪ অক্টোবর রাতে খালেক সর্দারকে মারপিট করে গোপনে একটি হাসপাতালে ভর্তি করে। তার অবস্থা আরো খারাপ হওয়ায় ২৫ অক্টোবর তাকে ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। শনিবার হাসপাতালে মারা যাওয়ার পর ছেলে মেয়েরা এ্যাম্বুলেন্সে বাড়ি নিয়ে আসলে নিহতের ভাইয়েরা আমাদের বিষয়টি জানায়। খবর পেয়ে আমরা লাশ উদ্ধার করে মর্গে প্রেরণ করেছি। সেই সাথে নিহতের স্ত্রী, দুই মেয়ে ও ছেলেকে থানায় নিয়ে আসি। অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© পদ্মা বাংলা মিডিয়া হাউজের একটি প্রতিষ্ঠান
Design & Developed By JM IT SOLUTION