1. ajkerfaridpur2020@gmail.com : Monirul Islam Titu : Monirul Islam Titu
  2. jmitsolution24@gmail.com : support :
  3. titunews@gmail.com : Monirul Islam Titu : Monirul Islam Titu
শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:১৩ পূর্বাহ্ন
নোটিশ বোর্ড :
আজকের ফরিদপুর নিউজ পোর্টালে আপনাদের স্বাগতম । করোনার এই মহামারীকালে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। সচেতনে সুস্থ থাকুন।

পুলিশের যুবলীগ নেতাকে চোখ বেঁধে জিজ্ঞাসাবাদের ভিডিও ভাইরাল

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২০
  • ১৪৭০ জন পঠিত

স্টাফ রিপোর্টার :
চোখ বাঁধা অবস্থায় ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শেখ আরাফাত আর আহাদুজ্জামান নামে পুলিশের এক পরিদর্শকের কথোপকথনের ভিডিও ফেইসবুকে ছড়িয়ে পড়ায় পুলিশ তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।
ফরিদপুরের পুলিশ সুপার মো. আলিমুজ্জামান জানান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) জামাল পাশাকে আহŸায়ক করে পুলিশ এই কমিটি গঠন করে।
কমিটির অন্য দুই সদস্য হলেন সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাশেদুল ইসলাম ও ভাঙ্গা সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার গাজী রবিউল ইসলাম।
ভিডিওতে দেখা গেছে, জিনসের প্যান্ট ও কোট পরা এক ব্যক্তির হাতে হাতকড়া। দুই চোখ গামছা দিয়ে বাঁধা। তার সামনে চেয়ারে বসা এক ব্যক্তি বলছেন, ‘তোর কী হইছে? কে মারছে? আমি তো তোগে লোক না। তোগে লোক হলে থানায় থাকতে পারতাম। আমি এমপি নিক্সন চৌধুরীর লোক।’
ভিডিওটি যুবলীগ নেতা আরাফাত সোমবার ফেইসবুকে আপলোড করেন বলে তিনি নিজে জানিয়েছেন। আরাফাতের দাবি চোখ বাঁধা ওই ব্যক্তি তিনি। আর চেয়ারে বসা ব্যক্তি পরিদর্শক আহাদুজ্জামান। আরাফাত বলেন, গত ৫ জানুয়ারি সন্ধ্যায় কাউলিবেড়া এলাকা থেকে পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।
তিনি আরো দাবী করেন, “হাতকড়া পরিয়ে গাড়ির মধ্যে চারজন পুলিশ সদস্য আমাকে মারধর করেন। পুকুরিয়া এলাকায় আমাকে ডিবি পুলিশের গাড়িতে তুলে দেওয়া হয়। তখন আমার চোখ বেঁধে ফেলা হয়। নানাভাবে ভয় দেখানো হয়। “পরে আমাকে চেয়ারে পিছমোড়া করে বাঁধা হয়। এরপর আমার দুই পায়ে বেতের লাঠি দিয়ে পেটানোর পর সেখানে আসেন জেলা গোয়েন্দা পুলিশের তৎকালীন ওসি আহাদুজ্জামান।”
সেই ঘটনার ভিডিও আপলোড করেছেন বলে আরাফাতের দাবি। তবে ভিডিওটি কে করেছে বা কোথায় তিনি পেয়েছেন সে বিষয়ে কিছু বলতে পারেননি আরাফাত।

উল্লেখ্য, মুজিবর রহমান চৌধুরী ওরফে নিক্সন ফরিদপুর-৪ (ভাঙ্গা-সদরপুর-চরভদ্রাসন) আসনের সংসদ সদস্য।
ওসি আহাদুজ্জামান ২০১৯ সালের ১৭ নভেম্বর থেকে ২০২০ সালের ১২ মার্চ পর্যন্ত জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি ছিলেন। পরে তাকে সদরপুর উপজেলার চন্দ্রপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হিসেবে বদলি করা হয়। বর্তমানে তিনি সেখানেই আছেন। #

সংবাদটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© পদ্মা বাংলা মিডিয়া হাউজের একটি প্রতিষ্ঠান
Design & Developed By JM IT SOLUTION