1. ajkerfaridpur2020@gmail.com : Monirul Islam Titu : Monirul Islam Titu
  2. jmitsolution24@gmail.com : support :
  3. titunews@gmail.com : Monirul Islam Titu : Monirul Islam Titu
মধুখালি ট্রাজেডির ১৫ দিন পার, ধরা পড়েনি কিলিং মিশনের ১২ খুনী - আজকের ফরিদপুর
রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৪:১৪ পূর্বাহ্ন
নোটিশ বোর্ড :
আজকের ফরিদপুর নিউজ পোর্টালে আপনাদের স্বাগতম । করোনার এই মহামারীকালে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। সচেতনে সুস্থ থাকুন।
শিরোনাম :
আদালতের নির্দেশনার পর সালথা উপজেলা চেয়ারম্যান পদে দুই প্রার্থীকে প্রতিক বরাদ্দ কানাইপুরে খাদ্য পন্যের কারখানায় তৈরি হচ্ছিলো নকল স্যালাইন! সরকারি কাজে ই-স্বাক্ষর এর ব্যবহার বৃদ্ধির পরামর্শ জেলা প্রশাসকের জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহের উদ্বোধন দাবি বাস্তবায়নে আইডিইবি’র সংবাদ সম্মেলন বিদেশ প্রত্যাগত অভিবাসীদের নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত প্রার্থীতা ফিরে পেলেন ওয়াদুদ মাতুব্বর কিশোর হত্যার দায়ে ইব্রাহিম মোল্লার ৮ বছরের কারাদন্ড পঞ্চপল্লি নিয়ে তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন দাখিল : উদঘাটন হয়নি আগুনের রহস্য সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত কলেজ ছাত্রী স্মরণে শোক যাত্রা ও মানববন্ধন

মধুখালি ট্রাজেডির ১৫ দিন পার, ধরা পড়েনি কিলিং মিশনের ১২ খুনী

  • Update Time : শনিবার, ৪ মে, ২০২৪
  • ২৮ জন পঠিত
মধুখালি ট্রাজেডির ১৫ দিন পার, ধরা পড়েনি কিলিং মিশনের ১২ খুনী
মধুখালি ট্রাজেডির ১৫ দিন পার, ধরা পড়েনি কিলিং মিশনের ১২ খুনী

স্টাফ রিপোর্টার : মধুখালি ট্রাজেডির ১৫ দিন পার হয়ে গেলেও, ধরা পড়েনি কিলিং মিশনের ১২ খুনী। গত বৃহস্পতিবার, (২ মে) ছিল মধুখালি ট্রাজেডির প্রায় একপক্ষ কাল(১৫ দিন)। আটক হয়নি সরাসরি কিলিং মিশনের সাথে জড়িত ওরা ১২ জনের কেউ। এমন অভিযোগ নিহতদের পরিবারের। গত ২ মে, একটি বিশ্বস্ত সূত্রে পাওয়া যায়,পঞ্চপল্লীতে দুই সহোদর কে পিটিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করা কিলিংম্যানের ১২ জনের ছবি। ছবিগুলো এ প্রতিবেদকের হাতে এসে পৌঁছেছে। খোঁজ নিয়ে জানাগেল মধুখালি ট্রাজেডির ঘটনায় যে ৪ টি ভিডিও ক্লিপ প্রকাশে, যাদের ছবি ভেসে উঠছে তাদের সাথে প্রাপ্ত ছবির হুবাহু মিল আছে।

কিন্ত পাওয়া যায়নি সকলের নাম ঠিকানা। নাম ঠিকানা নেওয়ার চেষ্টা চলছে। ঐ ভিডিও দেখে এবং এলাকাবাসীর তথ্যমতে, নিশ্চিত হওয়া গেছে এ প্রতিবেদকের হাতে যে, ১২ জনের ছবি আসছে তারা গত ১৮ এপ্রিল রোজ শনিবারের হত্যা মিশনের সাথে সরাসরি জড়িত এমনটা লোকমুখে শোনাযায়। ডুমাইন পঞ্চপল্লী এখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ক্রাইম সিন এলাকা বা জোন। ফলে ওখানে খুব একটা লোকজনের যাওয়া আসা হয় না। প্রয়োজনে মন খুলে প্রয়োজনীয় কথাও বলা যায় না কারোর সাথে।

গত বৃহস্পতিবার,(২ মে) কথা হয় নিহত আশরাফুল ও আরশাদুল এর পিতা মোঃ শাহজাহান খান এবং চাচা মোঃ রাজ্জাক খানের সাথে। তারা বলেন, দুটো ছেলে খুন হয়েছে আমাদের। আমরা কষ্টে বাঁচিনা। কিন্তু পুলিশ আমাদের উল্টো অশান্তি করছে। তাদের আচরনে আমরা আরো কষ্ট পাচ্ছি। আমাদের হলো শোকের বাড়ী, যে যেখান থেকে শুনছেন তারা ই এখান থেকে ছুঁটে আসছেন। কথা বলছেন, কারো মন চাইলে কেউ সাহায্য ও করছেন। বাড়ী থাকবো সবাই বাড়ী ঘুমাবো। থানা পুলিশরাও সকাল- বিকেল ও রাতে, বাড়ী আসেন। তারা বাড়ি থেকে কোথাও চলে যাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। নতুন জায়গায় বেড়ালে মন ভাল হবে বলে জানাচ্ছেন তারা।

তিনি বলেন, আমি সব ঘটনা ডিসি,এসপি,এবং ইউএনও সাহেবকে জানাইছি। তিনি অভিযোগ করে বলেন রাতের বেলা পুলিশ, সন্ধ্যায় পুলিশ, ভোর বেলা পুলিশ। এ কি জ্বালায় পড়ছি আমরা। কেউ এসে কথা বলবে। কি বলবে। আসবে কেন? কারা আসবে কখন আসবে। কজন আসবে নানান প্রশ্নে আমাদরকে ক্ষতবিক্ষত করে ফেলে। আবার মাঝ রাতে থানার গাড়ি পাঠান আমাদের অন্য কোন জায়গায় গিয়ে বেরিয়ে আসতে বলে। তবে আমরা যদি বাড়ি না থাকি তা হলে আমাদের কাছে যারা আসে তাদের সাথে কথা বলবে কে? নিহতের পিতা মোঃ শাহজাহান খান আরো বলেন, ১৮ এপ্রিল, আমার মনিগের পিটায়ে মারলো।

১৯ এপ্রিল, থানায় একটা মামলা হলো ৪০ জন অজ্ঞাত নামা আসামি করা হলো। আসামি আটক করলো কিনা? কাদের ধরলো কিছুই জানতে পারেননি। কান্নায় মরি আমরা। আর পুলিশ আছেন আমরা বাড়ি থাকি কেন এই নিয়া। নিহতদের চাচা মোঃ রাজ্জাক খান বলেন, খুনীদের আটক করতে এবং হত্যার প্রতিবাদে ২৪ এপ্রিল, মধুখালিতে প্রতিবাদ সমাবেশ হলো, পুলিশ এবং মিছিলকারীরা ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হলো, আমার এলাকার ৫ জন লোক গুলিতে আহত হইলো। অথচ আমার মনিগের খুনীগের খুঁজে পাওয়া যায় না।

তিনি আরো বলেন, বড় বড় কোন নেতারা আমাদের বাড়ী আসতে চাইলে। মধুখালি থানার পুলিশ আমাদের ভারী জালান জালায়। গত বুধবার (১ মে), বিএনপির সাবেক মন্ত্রী নিতাই রায় চৌধুরী, শামা ওবায়েদ সহ ১০ জন ঢাকার নেতা আমাদের বাড়ী আসছেন। ঐদিন গহরডাঙ্গা বোর্ডের মহাসচিব সহ ১০০ জনের দল আসছেন। একই দিন ফরিদপুর বোয়ালমারীর ডোবরার পীর সাহেব আসছেন। এরকম শ’ খানেকেরও বেশি লোক আমাদের বাড়ী আসছেন যাচ্ছেন। থানার পুলিশ ৪/৫ গাড়ী ভরে রাস্তায় দাড়াইয়া থাকেন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত। কিন্তু আমাদের মামলার আসামি ধরার খবর নেই। তিনি বলেন আমাদের কে বেশি জালাইলে সবাই মিলে রাস্তায় ঝাপ দিবো।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© পদ্মা বাংলা মিডিয়া হাউজের একটি প্রতিষ্ঠান
Design & Developed By JM IT SOLUTION