1. ajkerfaridpur2020@gmail.com : Monirul Islam Titu : Monirul Islam Titu
  2. jmitsolution24@gmail.com : support :
  3. titunews@gmail.com : Monirul Islam Titu : Monirul Islam Titu
সালথায় কাজ শেষ হওয়ার আগেই ভেঙ্গে পড়ল আশ্রয়ণ প্রকল্প
রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ১২:৪৩ পূর্বাহ্ন
নোটিশ বোর্ড :
আজকের ফরিদপুর নিউজ পোর্টালে আপনাদের স্বাগতম । করোনার এই মহামারীকালে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। সচেতনে সুস্থ থাকুন।

সালথায় কাজ শেষ হওয়ার আগেই ভেঙ্গে পড়ল আশ্রয়ণ প্রকল্প

  • Update Time : সোমবার, ৬ জুন, ২০২২
  • ৪৫৫ জন পঠিত
সালথায় কাজ শেষ হওয়ার আগেই ভেঙ্গে পড়ল আশ্রয়ণ প্রকল্প
সালথায় কাজ শেষ হওয়ার আগেই ভেঙ্গে পড়ল আশ্রয়ণ প্রকল্প

মনির মোল্যা, সালথা : ফরিদপুরের সালথায় কাজ শেষ হওয়ার আগেই আশ্রয়ণ প্রকল্পের একটি ঘরের বারান্দার ডোয়া ভেঙ্গে পড়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে ঘর নির্মাণে অনিয়মের বিষয়টি আবারও সামনে উঠে এসেছে। এরআগে আগে মুজিববর্ষ উপলক্ষে সালথায় গৃহহীনদের জন্য প্রধানমন্ত্রী দেয়া উপহার সরকারি ঘর নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ উঠে। রোববার সকালে সরেজমিনে মাঝারদিয়ার কুমারপট্টি কুমার নদের পাড়ে আশ্রয়ণ প্রকল্পে গিয়ে দেখা যায়- কয়েকটি ঘর নির্মাণের ইটের কাজ প্রায় শেষের পথে। এখন শুধু বাকি আছে উপরে টিনের ছাউনি আর জানালা-দরজার কাজ।

এরই মধ্যে একটি ঘরের বারান্দার ডোয়া ভেঙ্গে পড়ে গেছে। আশ্রয়ণ প্রকল্পের আশপাশের বাসিন্দারা জানান- কুমার নদে অবৈধ ড্রেজার মেশিন বসিয়ে বালু উত্তোলন করে ঘরের মেঝ ভরাট করা হয়। এ সময় বালু মিশ্রিত পানির চাপে ঘরের ডোয়া ফেটে ভেঙ্গে পড়ে। এখানে শুরু থেকেই নিম্মাননের সামগ্রী ব্যবহার করা হচ্ছে। যেকারণে সামান্য পানির চাপে ডাবল ইটের দুর্বল ডোয়া ফেটে ভেঙ্গে যায়। একটি ঘরও ভাল হয়নি। বেশিভাগ ঘরই আঁকাবাকা হয়ে আছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক উপকারভোগী বলেন- মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের মাথা গুজার ঠাই বানিয়ে দিচ্ছে। আমাদের স্বপ্ন তিনি পূরণ করছেন। আমরা তার কাছে ঋণী। তবে ঘর নির্মাণের মান ভাল হচ্ছে না। নিম্মামানের মাল দিয়ে ঘর তৈরী করায় ঝুকিতে বসবাস করতে হবে।

ঘরগুলো এমন ভাবে তৈরী করছে যার আশপাশে হাটাচলার মত ছাড়া কোন জায়গা রাখা হচ্ছে না। অথচ ২ শতাংশ জমিসহ ঘর দেয়ার কথা। আপনারা লেখালেখি করে লাভ নাই। আগেও তো লিখছেন, তাতে কি হয়েছে, যা হবার তা তো হচ্ছেই। ইউএনও অফিস সুত্রে জানা গেছে- সালথায় তৃতীয় ধাপে মোট ২৩৩টি ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি ঘর নির্মাণের জন্য ২ লাখ ৫৯ হাজার ৫শ’ টাকা বরাদ্দ রয়েছে। এ বিষয় বক্তব্য জানতে গৃহ নির্মাণ বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা: তাছলিমা আক্তারের মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি সাংবাদিকদের ফোন কেটে দেন। তবে ফরিদপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) দীপক কুমার রায় সাংবাদিকদের বলেন- বিষয়টি খোজ-খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

 

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
© পদ্মা বাংলা মিডিয়া হাউজের একটি প্রতিষ্ঠান
Design & Developed By JM IT SOLUTION