প্রেস বিজ্ঞপ্তি :
পুলিশ সুপার, ফরিদপুর মহোদয়ের দিক-নির্দেশনা ও সার্বিক তদারকির ফলে আলফাডাঙ্গা থানা পুলিশ স্বল্প সময়ে ০৮(আট) ঘন্টার মধ্যে জুয়া আইনের মামলা নিস্পত্তি করেন। ১১/০৮/২০২১ খ্রিঃ এসআই (নিঃ) মোঃ আজিজ শেখ, সঙ্গীয় এএসআই (নিঃ) মোঃ রবিউল আলম ও কং/১৩৪০ শাহিন, সর্ব থানা- আলফাডাঙ্গা, জেলা-ফরিদপুর এবং ধৃত আসামী ১। মোঃ দুলাল সরদার (৩২), পিতা- মৃত ফজর সরদার, ২। মোঃ আরব আলী (৩৯), পিতা- মৃত মোতালেব ৩। হামজা সরদার (২৬), পিতা- মৃত খলিল সরদার, ৪। আকরাম সিকদার (৫৫), পিতা- মৃত লাল সিকদার, সর্ব সাং- বুড়াইচ, ৫। ইকরাম তালুকদার (৫৯), পিতা- মৃত আঃ বারেক, সাং- শ্রিরামপুর, সর্ব থানা- আলফাডাঙ্গা, জেলা- ফরিদপুরগন সহ ধৃত আসামীদের দখল হতে উদ্ধারকৃত ০১ (এক)টি সাদা রংয়ের প্লাস্টিকের চটের তৈরী (৬ ফুট লম্বা ও ৪ চওড়া ফুট) বস্তার পাটি, বিভিন্ন রংয়ের ৫২ (বায়ান্ন) পিচ তাস, নগদ সর্বমোট ১৫১০/- (এক হাজার পাঁচশত দশ) টাকা ও মূল জব্দ তালিকা সহ থানায় হাজির হয়ে বিবাদীদের বিরুদ্ধে এজাহার দায়ের করলে অফিসার ইনচার্জ আলফাডাঙ্গা থানার মামলা নং- ০৬, তারিখঃ ১২/০৮/২০২১ খ্রিঃ ১৮৬৭ সালের জুয়া আইনের ৪ ধারা মূলে রুজু করে এসআই (নিঃ) জাহাঙ্গীর আলম এর উপর তদন্ত ভার অর্পন করে। এসআই (নিঃ) জাহাঙ্গীর আলম তদন্তভার গ্রহন করে গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করেন। যথাসময়ে মামলার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন । ঘটনাস্থলের খসড়া মানচিত্র ও সূচিপত্র অংকন করেন । সাক্ষীদের জিজ্ঞাসাবাদ করে তাদের জবানবন্ধি ফৌঃ কাঃ বিঃ আইনের ১৬১ ধারা মোতাবেক লিপিবদ্ধ করেন। মামলাটি প্রকাশ্য ও গোপনে তদন্ত করেন। তদন্ত শেষে এজাহার নামীয় গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে ঘটনার সত্যতা প্রমানিত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে আলফাডঙ্গা থানার অভিযোগ পত্র নং- ৮৭, তারিখঃ ১২/০৮/২০২১ খ্রিঃ ১৮৬৭ সালের জুয়া আইন ৪ ধারা দাখিল করেন।
Leave a Reply